আলু চাষের সঠিক সার ব্যবস্থাপনা। আলু চাষের সঠিক সারের মাত্রা।
আলু চাষে সারের মাত্রা:
- ইউরিয়া:১.৩২-১.৪২ কেজি/শতক
- টিএসপি:০.৮১-০.৮৯ কেজি/শতক
- এমপি:০.৮৯-১.০১ কেজি/শতক
- জিপসাম:০.৪০-০.৪৯ কেজি/শতক
- জিংক সালফেট:০.০৩২-০.০৪০ কেজি/শতক
- বোরন:০.০২৪-০.০৩২ কেজি/শতক
- গোবর:৪১ কেজি/শতক
আলু চাষ পদ্ধতি।
ভালো বীজ উৎপাদন করার পদ্ধতি।
আজকে আমি তোমাদের সাথে আলোচনা করব কিভাবে ভালো করে উন্নত জাতের আলু উৎপাদন করা যায় এবং লাভবান হওয়া যায়। আমরা অনেকেই আলু চাষ করে লোকসান খেতে হয় প্রায় আমাদের অনেক ক্ষতি হয়ে যায়। এই ক্ষতি থেকে বাঁচতে হলে আমি এই পোষ্টটি আজকে তোমাদের জন্য তৈরী করেছি ভালো করে পোস্টটি দেখে নিবেন।
Potato Tree |
আলু |
আমাদের প্রথমে যা করতে হবে তা হচ্ছে:
১.মাটি:
আমাদের প্রথমেই মাটি প্রকারভেদ যে নিতে হবে আ।সাধারণত দোআঁশ মাটি বেলে দোঁআশ মাটি খুব ভালো জন্মে।
২. মাটি প্রস্তুত:
ভালো ফসল পেতে হলে আমাদের মাটি খুব ভালো করে চাষ দিতে হবে মাটি ঝুরঝুরে করতে হবে। আলু চাষের জন্য জমিতে চার থেকে পাঁচটি চাষের ব্যবস্থা করতে হবে। এবং গভীরতা হবে 15 সেন্টিমিটার।
৩.বীজ জীবাণুমুক্তকরণ:
রোগমুক্ত ফসল পেতে হলে আলুবীজ গুলোকে জীবাণুমুক্ত করতে হবে। যদি আমরা এই কাজটি না করি তাহলে আমাদের ফলন অনেক কম হবে এবং অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে। আমাদের যা করতে হবে-133 কেজি পানিতে 0.57 লিটার বাণিজ্যিক ফরমালডিহাইড ধৌত করে শুধু আসতো বীজআলু 2 ঘন্টা চুবিয়ে রাখতে হবে। এই কাজগুলো করলে বিভিন্ন ছত্রাকজনিত রোগ থেকে বেঁচে যাওয়া বিশেষ করে এসকে গ্রুপ।
.৪. সার ব্যবস্থাপনা:
*ইউরিয়া=২৭৫ কেজি পার হেক্টর
*টিএসপি=185 কেজি পার হেক্টর
*এমওপি=২৫০ কেজি পার হেক্টর
*ম্যাগনেসিয়াম =45 কেজি পার হেক্টর
*বোরাক্স =1 কেজি পার হেক্টর
*জিংক সালফেট=10 কেজি পার হেক্টর
*জিপসাম=এ 30 কেজি পার হেক্টর
*ম্যাঙ্গানিজ অক্সাইড=তিন কেজি পার হেক্টর
*জৈব সার আট থেকে দশটন
সার কিভাবে দিতে হবে তা এখন আমরা জেনে নেব:
জৈব সার মিশিয়ে দিতে হবে শেষ বছর আগে। ইউরিয়া টিএসপি এমপি অন্যান্য গৌণ স্যার অর্ধেক মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে।সবচেয়ে ভালো ব্যবস্থা আছে প্রথমে পাঁচ থেকে সাত সেন্টিমিটার গভীর করে রূপমালা টেনে নিয়ে বীজ রোপন করে তারপরও পন্নালাল উভয় পার্শ্বে 8 সেন্টিমিটার দূরে 5 থেকে 10 সেন্টিমিটার গভীর করে না টেনে নিতে হবে।সারা মেলায় সুপারিশকৃত সালের মাত্র অর্ধেক ইউরিয়া সম্পূর্ণ টিএসপি অনগ্রসর অর্ধেক পরিমাণ সার প্রয়োগ করা মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে। ভালো করে দেখা দেয় খেয়াল রাখতে হবে যে বীজগুলো সার গুলো যাতে না লাগে।
গাছের বয়স 30 থেকে 45 জন হলে বাকি অর্ধেক স্যারগুলা উপরি প্রয়োগ করতে হবে।60 সেন্টিমিটার দূরে দূরে 50 মিটার গভীর গোপন যেন তাতে প্রত্যায়িত বিজয়ের জন্য 15 সেন্টিমিটার দূরে দূরে বীজ রোপণ করতে হবে। ভালো ফলন পেতে হলে 35 মিলিমিটার 55 মিনিটে সাজালো কেটে লাগানো যেতে পারে।
বীজের পরিমাণ:বীজের আকার 20 থেকে 25 গ্রাম হেক্টরপ্রতি বীজের পরিমাণ আড়াই হাজার থেকে তিন হাজার কেজি।গাছ যখন 10 থেকে 12 সেন্টিমিটার দীর্ঘ হয় তখন প্রথমবারের মতো মাটি কুপিয়ে আগাছা দমন করতে হবে।আবার 25 থেকে 30 সেন্টিমিটার হলে দ্বিতীয় বার আঘাত দমন করতে মাটি-মাটি খুবই ভালো করে উঠিয়ে দিতে হবে।
পানি সেচ ব্যবস্থাঃ
প্রথম সেচঃ
বীজ আলু রোপনের ২০-২৫ দিনের মধ্যে প্রথম সেচ দিতে হবে( স্টোলন বের হওয়ার সময়)।
দ্বিতীয় সেচঃ
আলু রোপনের ৪০-৪৫ দিনের মধ্যে সেচ দিতে হবে (শুটি বের হওয়া পর্যন্ত) ।
তৃতীয় সেচঃ
আলুর বীজ বপনের ৬০- ৬৫ দিনের মধ্যে (শুটির বৃদ্ধি পায়) সেচ দিতে হবে।বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে বেশি ফলন পেতে হলে ৮-১০ দিন পর সেচ দিতে হবে।আমরা যদি আলু চাষে সঠিক পানি সেচের ব্যবস্থা করতে পারি তাহলে খুব সহজেই আমরা বেষি ফলন পেতে পারি। বেশি ফলন পেতে অবশ্যই সঠিক সেচ ব্যবস্থা করব।
অন্তবর্তীকালীন পরিচর্যাঃ
আলু রোপনের ৩০-৩৫ দিন পর গোড়ায় মাটি দেওয়া খুবই প্রয়োজন।এর ফলে গাছগুলো অনেক সুস্থ্য থাকবে।
গাছের পোকা দমন:
গাছে বদন পৌঁছে যাব' খোয়াজা পোকা সাধারণত ভাইরাসজনিত কারণে হয় আবার জনিত কারনে হয়। পিয়ন গ্রুপের কীটনাশক দ্বারা দমন করা যায়। আলুর মড়ক পাতাকালো পচা কমন স্কিমে জনিত রোগ ইত্যাদি রোগ দমনে অনুমোদিত ভালো 15 দিন পর ব্যবহার করতেন হবে দিন পরপর ব্যবহার করতে হবে। আমাদের পস ভালোবাসা পেতে হলে রোগিং রঙিন করতে হবে। যখন কোন ছন্দ যত রোগ আক্রান্ত গাছ দেখব তখন 27 আমরা পুড়িয়ে ফেলব।আলুর সবচেয়ে মারাত্মক রূপ পেয়েছে ছত্রাকজনিত রোগ জ্বালা আলুর মড়ক রোগ বা নাবি ধসা রোগ নামে পরিচিত।এই রোগ থেকে বাঁচতে হলে আমাদের 17 জন ছত্রাক নাশক ওষুধ ব্যবহার করতে হবে। ইন্ডোফিল জাতীয় ওষুধ।
বীজ সংরক্ষণের জন্য যখন আমরা ফসল তুলব তার সাত থেকে আট দিন আগে গাছকে উঠিয়ে গাছের গাছ কেটে ফেলবো। তাতে আমাদের বিজয়ের অনেক উপকার হবে।
পরিশেষে আলু উত্তোলন এর জমি থেকে আলু উত্তোলনের পর রোগমুক্ত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন আলোচনা করার জন্য রেখে দিতে হবে।আলু স্তূপ করে রাখা যাবেনা 10 সেন্টিমিটার পুরু করে রাখা যাবে।আলু সূর্যের আলোতে পর রাখা যাবে না সামান্য ছায়া রাখতে হবে তাতে করেই টেম্পারিং হতে পারে যা আলোর জন্য খুবই খারাপ এবং কালার নষ্ট হয়ে যাবে।
বন্ধুগণ আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি আশা করি সকলেই তোমরা উপকৃত হবে ভালো করে আমার পোস্টটি পড়বেন এবং ফসল লে নতুন মাত্রা যোগ করবে।সারের মাত্রা জানতে এখানে ক্লিক করুন।
আরো কিছু জানতে চাইলে সাথে থাকুন:
২.মৌজা ম্যাপ বলতে কি বুঝায়? মৌজা ম্যাপ কি?
৩.খতিয়ান নম্বর কি?What is the Ledger number?
৪.খতিয়ান এর বিস্তারিত ব্যাখ্যা।
৫.জরিপ (survey)। সিএস জরিপ। আর এস জরিপ। এস এ জরিপ।
৬.পর্চা। পর্চা বলতে কী বোঝায়?
৭.সম্পত্তির প্রকারভেদ। সম্পত্তির ধরন। বিভিন্ন প্রকার সম্পত্তি।
See the more topic:
1.কম্পিউটার কি?:https://nahidec50.blogspot.com/2022/10/what-is-computerwhat-does-computer-mean.html
2.The history of computer.কম্পিউটারের ইতিহাস বলতে কী বোঝায়? কম্পিউটারের সঠিক ইতিহাস ।:The history of computer.
Follow me:
1.Facebook:https://www.facebook.com/mdnahid456?_rdc=1&_rdr
2.Youtube:https://www.youtube.com/channel/UC87O_kSJomKCJtWnYAjFu9Q/featured
Supper
ReplyDeleteThank you
ReplyDeleteNICE
ReplyDelete